শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
ভয়ঙ্কর সাইক্লোন ফণীর ঝুঁকিতে রয়েছে দেশের ২৫ লক্ষ মানুষ

ভয়ঙ্কর সাইক্লোন ফণীর ঝুঁকিতে রয়েছে দেশের ২৫ লক্ষ মানুষ

নিজেস্ব প্রতিওবদক: বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ ১৯ জেলার ২২ থেকে ২৫ লাখ লোক ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’র কারণে ঝুঁকিতে আছে বলে জানালেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। বিকাল ৫টার মধ্যে সবাইকে সরিয়ে নেওয়া হবে বলে প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন। মোট ৪ হাজার ৭১টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

আজ শুক্রবার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘আমাদের যে প্রস্তুতি তাতে একটি প্রাণহানিরও আশঙ্কা নাই। ১৯টি জেলায় ঝুঁকিতে থাকা ২২ থেকে ২৫ লাখ লোককে এদিন বিকাল ৫টার মধ্যে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে। ফণী মোকাবেলায় ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) ৫৬ হাজার কর্মী, নৌবাহিনী, পুলিশ, কোস্টগার্ড, আনসার, ফায়ারসার্ভিস, রেড ক্রিসেন্ট, স্কাউট, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও জেলা প্রশাসন প্রস্তুত আছে।

তারা জনগণকে আশ্রয়কেন্দ্র নেওয়ার কাজে যুক্ত রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘জনগণকে আশ্রয়কেন্দ্র নেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে–প্রতিবন্ধী, গর্ভবতী মা ও শিশুদের। প্রতিবন্ধীদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্রে আলাদা কক্ষ রাখা হয়েছে।’

প্রতিমন্ত্রী আরও জানান, ‘ঝড়ের সময় বাতাসের গতিবেগ যদি ২০০ কিলোমিটারের বেশি হয় তাহলে খুলনা অঞ্চলের ১১ হাজার হেক্টর জমির ফসল রক্ষা করা সম্ভব হবে না।’ সভায় জানানো হয়, এই মুহূর্তে ঝড়টি ওড়িশায় আঘাত হেনেছে। ১৮০ থেকে ২০০ কিলোমিটার বেগে এবং ঘণ্টায় ২৭ কিলোমিটার গতিতে ঝড়টি অগ্রসর হচ্ছিলো।

এটি অপেক্ষাকৃত দুর্বল হয়ে উত্তরপশ্চিম দিক থেকে খুলনা-সাতক্ষীরা অঞ্চলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। শক্তি কিছুটা কমেছে। বাংলাদেশে যখন আসবে তখন এর গতি ৯০ থেকে ১৪০ কিলোমিটার হতে পারে। অগ্রসর হওয়ার গতি হবে ১৭ কিলোমিটার। ফলে সন্ধ্যায় শুরু হয়ে সারা রাতব্যাপী ঝড়বৃষ্টি চলবে। স্বাভাবিকের চেয়ে ৫ থেকে ৬ ফুট জলোচ্ছাস হতে পারে।

মতিহার বার্তা ডট কম  ০৩ মে ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply